মোঃ আরিফ মন্ডল বিশেষ প্রতিনিধি বৃহস্পতিবার দুপুরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বাজার মূল্য তদারকি ও ভেজালমুক্ত খাদ্য নিশ্চিতকরণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন আশুলিয়া জোনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ। অভিযানকালে খাদ্যসামগ্রী বিক্রীর এসকল প্রতিষ্ঠানে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশ দেখতে পায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর আওতায় ২টি হোটেল এন্ড আশুলিয়ায় দুটি খাবারের হোটেলে অভিযান পরিচালনা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বাজার মূল্য তদারকি ও ভেজালমুক্ত খাদ্য নিশ্চিতকরণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন আশুলিয়া জোনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ। অভিযানকালে খাদ্যসামগ্রী বিক্রীর এসকল প্রতিষ্ঠানে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশ দেখতে পায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর আওতায় ২টি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে পচাঁ, বাসি ও নোংরা খাবার বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষণের অপরাধে মোট এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এদের মধ্যে জামগড়া চৌরাস্তা এলাকার আঁখি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং ক্যাফে ঊষা হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্টকেও পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এদিকে অভিযানের খবর পেয়ে বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী জরিমানার অর্থ এড়াতে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যায়।

ভবিষ্যতেও এসকল ভেজাল বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট। পচাঁ, বাসি ও নোংরা খাবার বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষণের অপরাধে মোট এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এদের মধ্যে জামগড়া চৌরাস্তা এলাকার আঁখি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং ক্যাফে ঊষা হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্টকেও পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এদিকে অভিযানের খবর পেয়ে বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী জরিমানার অর্থ এড়াতে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যায়। ভবিষ্যতেও এসকল ভেজাল বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেজানিয়েছেন অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট।