ইমরান হোসেন, নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোরের কেশবপুরে ইরিবোরো মৌসুমে বীজ তলা তৈরীতে ব্যস্ত সময় পার করছে উপজেলার কৃষকরা। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে কিছু কিছু কৃষক আগাম বীজ তলা তৈরীর পর পরিচর্যার কাজ শুরু করেছে। অনেকেই সরিষার জমিতে আবাদ করবে বলে নাবিতে বীজতলা তৈরীর কাজ শুরু করেছে। কেশবপুর উপজেলা কৃষি অফিসের দেওয়া ৭শত হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরী লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে এখনও পর্যন্ত মাত্র ৩ হেক্টর জমিতে বীজতলার কাজ শেষ করেছে কৃষকরা। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ত্রিমোহিনী, সাগরদাঁড়ী, মজিদপুর, বিদ্যানন্দকাটি, মঙ্গলকোট, পাঁজিয়া, সুফলাকাটি, গৌরীঘোনা, সাতবাড়িয়া, হাসানপুর ইউনিয়নসহ কেশবপুর পৌরসভার মধ্যে ঘুরে দেখা গেছে অনেক কৃষকরা বীজতলা তৈরীর পর রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত কাজ শুরু করেছে। ত্রিমোহনী গ্রামের রফিকুল ইসলাম, আব্দুল জব্বার, আব্দুল মোমিন, শুকুর আলী, সাতবাড়য়িা গ্রামের জিএম হোসেন, ঝিকরা গ্রামের বাবু শেখ, হাসানপুর গ্রামরে আলী ফজলু মোড়ল, মজিদপুর গ্রামের টুটুল শেখ, আলী হোসেন,বাগদা গ্রামের জাকির হোসেন, হোসেন গাজীসহ অনেক কৃষকরা জানান, জমিতে আগাম ইরিবোরো আবাদের জন্য ইরি মৌসুমের শুরুইতে অল্প সংখ্যক কৃষক তাদের বীজ তলা তৈরী করেছে এবং সেই সাথে তৈরী হওয়া বীজতলায় পরিচর্যা শুরু করেছে। যারা সরিষা চাষের পর বোরো আবাদ করবে তারা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পুরাদমে বীজতলার কাজ শুরু করবে। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, অধিক হারে বোরো আবাদের জন্য এবার কেশবপুর উপজেলায় ৭শত হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরীর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৩ হেক্টর জমিতে বীজতলার কাজ শেষ হয়েছে। শীতের প্রকোপ বাড়ার আগেই বীজতলা তৈরী করলে চারা ভালো হয়। বর্তমান শীত কম থাকায় এখনই বীজতলা তৈরীর উপযুক্ত সময়।
সম্পাদকীয়,বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৮/১, আরামবাগ,মতিঝিল-ঢাকা-১০০০
যোগাযোগ: মোবাইল ০১৭১৩-৩৩২১৫৯- ০১৩১৮-৬৮০৩৮১
আমাদেরবাংলাদেশ. ডট কম