আমাদেরবাংলাদেশ ডেস্ক।। কলকাতার পাঁচতারা হোটেলের ছন্দে তখন বেজে উঠেছে ‘দেশি গার্ল’। একদল ঝলমলে সুন্দরীর মাঝ থেকে বেরিয়ে এলেন নুসরাত জাহান।
নমস্কারে হাসিতে, খোলা চুলে, চোলি আর ঘাগরাতে রাত গভীর করলেন।
নিখিল জানালেন, “স্বপ্ন ছিল। কিন্তু কোনও অনুপ্রেরণা ছিল না আগে। সেটা নুসরতের কাছ থেকে পেলাম। ও এল আমার কাছে। তাই সম্ভব হল।
আমার স্বপ্ন হলেও ইউভের আত্মা নুসরত বা নয়না।” নুসরাতকে আদর করে তো তিনি নয়না বলেই ডাকেন।
অনুষ্ঠানে ছিলেন ‘বোনু’ মিমি চক্রবর্তীও। কথায় কথায় মিমি বললেন, “ব্যাঙ্ককে শুট করছিলাম আমরা। একদিন নুসরত বলল আমি পোশাকের ব্যবসা করব”। ব্যাস, সেখান থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু।
মিমি না হাঁটলেও র্যা ম্পে ‘ইউভ’ এর পোশাক পরে হাঁটলেন তনুশ্রী, পায়েল, সৌরসেনী, রোজার মতো অভিনেত্রী আর মডেলরা।
নিখিল আর নুসরতের ভাবনায় কখনও ঘাগরা, রেডি শাড়ি। কখনও লং গাউন, সাওরস্কির কারুকাজ করা লাল থেকে ল্যাভেন্ডার গাউনে চোখ ধাঁধালেন বঙ্গ সুন্দরীরা।
বাবার তিরিশ বছরের ব্যবসাকে ছেলে আর বউমা মিলে আরও মেলে ধরল। আর সেই বউমা যদি নুসরত জাহান হন, তবে তা নিয়ে তো আগ্রহ থাকবেই। বাবা-মায়ের সামনে কেক কাটলেন নুসরত-নিখিল। তখন তিনি একেবারে তাঁদের ঘরের বউমা।
নুসরত আর নিখিলের এই ভিন্ন উদ্যোগে সাড়া দিয়ে এসেছিলেন অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, জুন মাল্য, ফ্যাশন ডিজাইনার অভিষেক দত্ত, মেক আপ আর্টিস্ট অনিরুদ্ধ চাকলাদার।
এ ভাবেই আলো আঁধারির ছন্দে মেতে উঠল মাঘের রাত। আরও একবার নিখিল- নুসরতের গাঢ় প্রেম প্রকাশ পেল ভিন্ন সৃষ্টির মধ্যে দিয়ে।
সম্পাদকীয়,বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৮/১, আরামবাগ,মতিঝিল-ঢাকা-১০০০
যোগাযোগ: মোবাইল ০১৭১৩-৩৩২১৫৯- ০১৩১৮-৬৮০৩৮১
আমাদেরবাংলাদেশ. ডট কম