কবি ডা.মিজানুর মাওলাঃ
খোদার মহিমায় জেগেছিলা তুমি,
বাংলার বীর শ্রেষ্ঠ সন্তান।
তুমি সাহসী নেতা দেশ প্রতিষ্ঠাতা,
প্রতিটি আত্মার স্বাধীন গড়ীয়ান।
তুমি ব্রজকন্ঠে আঙ্গুল তুলে গর্জিয়াস চেতনায় করেছ যে আওয়াজ,
“এবারের সংগ্রাম- মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম- স্বাধীনতার সংগ্রাম”।
চাইনা দলীল চাইনা প্রমাণ,
আত্নার আত্মীয় তুমি করেছ সুনাম।
তুমিই স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ পৃষ্ঠপোষক।
তুমি জর্ন্মদাতা বাংলার পিতা- বঙ্গবন্ধু,
বাংলার মাটিতে তুমি নিখাঁদ উৎপত্তির সিন্ধু।
তোমার ঘোষণায় লাখো বাঙ্গালী,
নির্ভয়ে করেছিল আত্নদান।
তুমিইতো বলেছিলা তোমাদের “যার কাছে যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ো“,
শত্রুর মোকাবেলা করো।
বঙ্গবন্ধু তিনি শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী,
জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান।
তোমার হুন্কার গর্জন ঐক্যবদ্ধতায়,
লাগেনা আর কোন প্রমাণ।
তোমরা আমার ভাই তোমরা আমার বন্ধু,
“দেশকে শত্রু মুক্ত করবো- ইনশাআল্লাহ”।
আর চাইনা কোন যুক্তি,
কোটি বাঙ্গালী পরাধীনতা থেকে সেদিনই পেয়েছে মুক্তি।
আজ তোমার কৃপায় তুমি নিরবে ঘুমাও,
তোমার জন্য করব দোয়া যাতে তুমি শান্তি পাও।
ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেল,
বিদ্রোহী তোমার সেই ভাষণে ইতিহাস গড়ল।
অবাক পৃথিবী- অবাক বিশ্ব আর যত মহাদেশ,
রক্ত দিয়ে স্বাধীন হলো বাংলাদেশ।
তোমার প্রেরণায়- তোমার ঘোষণায় স্বাধীন হয়েছে দেশ,
আমরা পেয়েছি সবুজের বুকে লাল সূর্য একটি স্বাধীন সোনার বাংলাদেশ।
তোমার ৭১এর ৭ই মার্চের বিদ্রোহী সেই ভাষণ,
স্বাধীনতার সূচনা বিশ্ব জয়ের সন্ভাষণ।
তোমাকে ভুলিনি ভুলবনা রাখিব চিরসম্মান,
লিলাময় দুনিয়া থাকিব যতক্ষণ গাইব তোমারই গান।
প্রাণপণে তুমি পাবে আমৃত্যু সম্মান,
তোমার সাথে একাকার অনেকেই দিয়েছেন প্রাণ।
তুমি বাঙ্গালীর রক্তে মিশে রবে স্বরণে বরণে অমলিন,
অমর কৃর্তিত্তে তুমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।