নিজেস্ব প্রতিবেদক।। রাজধানীর লালবাগ এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন পরিবহন চালকরা এখন পুলিশি চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ
সেকশন বেড়িবাধ ট্রাফিক পুলিশ বক্সের টি আই সোহেল ও সিকসন ফাঁড়ির আই সি আশিকের নির্দেশে আনসার হুমায়ুন ও টি আই সোহেলের পাইটু বাবুর পরিচালনায় পরিচয়ধারী পেশাদার চাঁদাবাজী করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পুরো সিকশন ফাঁড়িসহ ফুটপাতের ক্ষুদ্র ব্যাবসায়িদের নিকট থেকে।
পুলিশের ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস নেই কারো। গত কয়েকদিন আগে সিকশন পুলিশ ফাঁড়ি গিয়ে সরেজমিনে এবং বিভিন্ন সূত্র থেকে এসব তথ্য জানা যায় ।
সিকশন ঢালে হকারদের অভিযোগে চলে আসে চাঁদাবাজীর এক রমরমা ব্যবসার তথ্য,এখানে ব্যবসা করতে হলে গুনতে হবে সাপ্তাহিক পাঁচ হাজার টাকা, টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বিভিন্নভাবে মামলার হুমকি এবং আটকিয়ে মারধর করে করা হয় নগদ জরিমানা।
গত ৬ই জুন বিকেলে আরিফ নামের এক ভ্যানওয়ালার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেছেন টি আই সোহেল,টাকা দিতে অস্বীকার করলে আরিফের ডিজিটাল পাল্লা জনসমুক্ষে ভেঙ্গে ফেলেন টি আই সোহেল।
শুধু মাত্র হকার নয় দিনে রাতে চলছে প্রকাশ্য চাঁদাবাজি,সেকশন পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে পাওয়া যায় আরও নানা তথ্য,সিকসন বেড়িবাধ হতে নবাবগঞ্জ পার্কএর দুপাশে প্রতিদিন রাতে লেগুনা ও পিকাবের সাড়িবদ্ধ প্রতিটা গাড়ি থেকে ফাড়ির আই সি কে গুনতে হয় সপ্তাহে দশ হাজার টাকা।
এছাড়া গার্মেন্টস এর সামনের ট্রাক স্টান্ডের গার্ড ভান্ডারীর নিকট থেকে ফাড়িতে দিতে হয় সপ্তাহে এক হাজার টাকা ভান্ডারী জানান আগের আই সিকে দিতাম সপ্তাহে তিন শত টাকা। এ বিষয় স্থানীয় কেউ কোন প্রতিবাদ করলে তাকে মিথ্যা মামলার ভয় দেখান ফাঁড়ির আইসি এ এস আই আশিক।
এবিডি.কম/শিরিন আলম