pinuppin uppin up casinopinup azpinappinup casinopin-uppin up onlinepin up azpinuppin uppin up casinopinappin up azpin up azerbaycanpin-uppinuppin uppin up casinopinup azpinup azerbaycanpin up azerbaycanpin up azerbaijanpin up azpin-uppin up casinopin up casino gamepinup loginpin up casino indiapinup casinopin up loginpinup indiapin up indiapin up bettingpinup loginpin up casino indiapinup indiapin uppinuppin-uppin up 777pin up indiapin up betpin uppin up casinopinup loginpin-up casinopin-uppinup indiapin up kzpinup kzpin-up kzpinuppin up casinopin uppin up kzпинапpin-uppin uppinuppin-upmostbetmosbetmosbet casinomostbet azmosbetmostbetmostbet casinomostbet azmostbet az casinomosbet casinomostbet casinomostbetmostbet aviatormostbet casinomostbet kzmostbetmosbetmosbet aviatormostbet casinomostbetmastbetmostbet onlinemosbetmosbetmostbetmosbet casinomostbet kzmostbetmosbetmosbet casino kzmostbet kzmostbetmostbet casinomostbet onlineмостбетmosbetmosbet casinomostbetmostbet kz1 win aviatoraviator 1 winaviator mostbetaviator1 win casino1win kz casino1 win bet1win kz1win casino1 winonewin casino1 winonewin app1 win game1 win aviator game1win1 win1win uz1win casino1 win online1 win1win casino1win aviator1 win1win casino1win1win aviator1 win1win casino1win online1 win az1win lucky jet1win1 win1 win az1win1win casino1win1 win1 win casino1win slot1win apostas1win slots1win apostalucky jetlucky jet casinolucky jetlucky jet crashlucky jet crashlucky jet casinomostbet lucky jetluckyjetlukyjetlucky jetlucky jet crashlucky jetlucky jet casino4rabet pakistan4rabet4era bet4rabet bd4rabet bangladesh4rabet4rabet game4r bet4rabet casino4rabet4r bet4rabet bd4rabet slots4a bet4era bet4x bet4rabet indiaparimatchmosbet casinomosbet kzmostbetmostbet kzmostbet aviatormosbet aviatormosbetmostbet aviatormostbetmosbetmostbetmosbetmosbet indiamostbetmosbetmostbet india1win cassino1 win casino1 win
শিরোনাম:
ঢাকা-গাজীপুরবাসীর জন্য নতুন ৪ জোড়া ট্রেন চালু বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আগের মতো উন্নত হবে: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, ব্যাহত জীবনযাত্রা আশুলিয়া প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সাভার মুক্ত দিবসে শহীদ টিটোর সমাধিতে শ্রদ্ধা  প্রেসিডেন্টকে অভিশংসন দক্ষিণ কোরিয়ায় সংসদের সামনে জড়ো হচ্ছে হাজার হাজার জনতা খুব দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে, আশা মির্জা ফখরুলের খুব দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে, আশা মির্জা ফখরুলের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল, ফুলেল শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা র‍্যাবে আয়নাঘর ছিল, গুম-খুনসহ সব অভিযোগের বিচার হবে: ডিজি
সুরা মুলক পড়ার ফজিলত,বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ

সুরা মুলক পড়ার ফজিলত,বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ

আমাদেরবাংলাদেশ ডেস্ক।। আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে আপনার সবাই ভালো আছেন আমিও ভালো আছি আলহামদুরিল্লা। প্রিয় বন্ধুরা আজকের পোস্টটি তে আমারা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সুরা মুলক। আজকের পোস্টে রয়েছে সুরা মুলক বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ, সুরা মুলক আরবী।

সুরা মুলক আরবী,সুরা মুলক তেলাওয়াত। আশা করি আজকের এই পোস্ট টি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।

সুরা মুলক বাংলা
সুরা মুলক বাংলা আপনারা যারা অনলাইন এ খুঁজেন তারা চাইলে এখান থেকে দেখে এবং শিখে নিতে পারেন। শিখা অবশ্যই উচিত। কেননা সূরা মূলক কুরআন শরীফ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সূরা। এই সূরা এর অর্থ, উচ্চারণ সবই জানা দরকার। আমাদের এই পোস্ট টি তে সূরা মূলক এর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়লেই আপনারা আপনাদের উত্তর পেয়ে যাবেন।

সুরা মুলক আরবি বাংলা আকারে যারা খুজতে ছিলেন তাদের জন্য আজকের পোস্টটি তৈরি। আপনারা চাইলে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন।

সুরা মুলক ১৭ যারা খুজতেছেন তাদের বলবো এখনি এখানে নিচে দেখে নিন এবং শিখে নিন। বন্ধুরা আজকের এই পোস্ট সূরা মূলক এর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়লেই আশা করি আপনারা আপনাদের উত্তর পেয়ে যাবেন।

সুরা মুলক আপনারা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে খুঁজে থাকেন। আপনারা এখান থেকে সহজেই এটি শিখে নিতে পারেন। এবং নিজেদের কাছে রাখতে পারেন। সূরা মূলক এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে পোস্ট টি শেষ পযন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

সুরা মুলক আরবী
সুরা মুলক আরবী আপনারা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে খুঁজে থাকেন। আপনারা এখান থেকে সহজেই এটি শিখে নিতে পারেন।

بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ

১.تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ67.1

২.الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا وَهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ67.2

৩. الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا مَا تَرَى فِي خَلْقِ الرَّحْمَنِ مِنْ تَفَاوُتٍ فَارْجِعِ الْبَصَرَ هَلْ تَرَى مِنْ فُطُورٍ67.3

৪. ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنْقَلِبْ إِلَيْكَ الْبَصَرُ خَاسِئًا وَهُوَ حَسِيرٌ 67.4

৫. وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِلشَّيَاطِينِ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ67.5

৬. وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ67.6

৭. إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ تَفُورُ67.7

৮.تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ كُلَّمَا أُلْقِيَ فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ67.8

৯. قَالُوا بَلَى قَدْ جَاءَنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِنْ شَيْءٍ إِنْ أَنْتُمْ إِلَّا فِي ضَلَالٍ كَبِيرٍ 67.9

১০. لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ67.10

১১. فَاعْتَرَفُوا بِذَنْبِهِمْ فَسُحْقًا لِأَصْحَابِ السَّعِيرِ67.11

১২. إِنَّ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ بِالْغَيْبِ لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ67.12

১৩. وَأَسِرُّوا قَوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوا بِهِ إِنَّهُ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ67.13

১৪. أَلَا يَعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ67.14

১৫. هُوَ الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُولًا فَامْشُوا فِي مَنَاكِبِهَا وَكُلُوا مِنْ رِزْقِهِ وَإِلَيْهِ النُّشُورُ 67.15

১৬. أَأَمِنْتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يَخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ67.16

১৭. أَمْ أَمِنْتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ67.17

১৮. وَلَقَدْ كَذَّبَ الَّذِينَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَكَيْفَ كَانَ نَكِيرِ67.18

১৯. أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ فَوْقَهُمْ صَافَّاتٍ وَيَقْبِضْنَ مَا يُمْسِكُهُنَّ إِلَّا الرَّحْمَنُ إِنَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ بَصِيرٌ67.19

২০.أَمَّنْ هَذَا الَّذِي هُوَ جُنْدٌ لَكُمْ يَنْصُرُكُمْ مِنْ دُونِ الرَّحْمَنِ إِنِ الْكَافِرُونَ إِلَّا فِي غُرُورٍ 67.20

২১.أَمَّنْ هَذَا الَّذِي يَرْزُقُكُمْ إِنْ أَمْسَكَ رِزْقَهُ بَلْ لَجُّوا فِي عُتُوٍّ وَنُفُرٍ67.2

২২.أَفَمَنْ يَمْشِي مُكِبًّا عَلَى وَجْهِهِ أَهْدَى أَمَّنْ يَمْشِي سَوِيًّا عَلَى صِرَاطٍ مُسْتَقِيمٍ67.22

২৩. قُلْ هُوَ الَّذِي أَنْشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ السَّمْعَ وَالْأَبْصَارَ وَالْأَفْئِدَةَ قَلِيلًا مَا تَشْكُرُونَ67.23

২৪. قُلْ هُوَ الَّذِي ذَرَأَكُمْ فِي الْأَرْضِ وَإِلَيْهِ تُحْشَرُونَ67.24

২৫. وَيَقُولُونَ مَتَى هَذَا الْوَعْدُ إِنْ كُنْتُمْ صَادِقِينَ67.25

২৬. قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِنْدَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُبِينٌ 67.26

২৭. فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ كَفَرُوا وَقِيلَ هَذَا الَّذِي كُنْتُمْ بِهِ تَدَّعُونَ67.27

২৮. قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَهْلَكَنِيَ اللَّهُ وَمَنْ مَعِيَ أَوْ رَحِمَنَا فَمَنْ يُجِيرُ الْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ67.28

২৯. قُلْ هُوَ الرَّحْمَنُ آمَنَّا بِهِ وَعَلَيْهِ تَوَكَّلْنَا فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ هُوَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ67.29

৩০. قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَاؤُكُمْ غَوْرًا فَمَنْ يَأْتِيكُمْ بِمَاءٍ مَعِينٍ 67.30

সুরা মুলক বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ
সুরা মুলক বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ যারা খুঁজে থাকেন তাদের জন্য বলবো। আপনারা চাইলে এখান থেকে সহজে এটি দেখে নিতে পারেন।

আরবি উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
বাংলা অনুবাদঃ পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১। তাবা-রকাল্লাযী বিইয়াদিহিল্ মুল্কু অহুওয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন্ ক্বদীরু।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১ বরকতময় তিনি যার হাতে সর্বময় কর্তৃত। আর তিনি সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২। নিল্লাযী খলাক্বল্ মাওতা অল্ হাইয়া-তা লিইয়াব্লুয়াকুম্ আইয়্যুকুম্ আহ্সানু ‘আমালা-; অহুওয়াল্ ‘আযীযুল্ গফূরু।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২ যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৩। আল্লাযী খলাক্ব সাব্‘আ সামা-ওয়া-তিন্ ত্বিবা-ক্ব-; মা-তার-ফী খর্ল্ক্বি রহ্মানি মিন্ তাফা-ওয়ুত্; র্ফাজ্বিঈ’ল্ বাছোয়ার হাল্ তার-মিন্ ফুত্বর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৩ যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোন ত্রুটি দেখতে পাও কি?

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৪। ছুর্ম্মা জ্বি‘ইল্ বাছোয়ার র্কারতাইনি ইয়ান্ক্বলিব্ ইলাইকাল্ বাছোয়ারু খ-সিয়াঁও অহুওয়া হার্সী।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৪ অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফিরাও একের পর এক, সেই দৃষ্টি অবনমিত ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৫। অলাক্বদ্ যাইয়্যান্নাস্ সামা-য়াদ্ দুন্ইয়া-বিমাছোয়া-বীহা অজ্বা‘আল্নাহা-রুজুমাল্ লিশ্শাইয়াত্বীনি অআ‘তাদ্না-লাহুম্ ‘আযা-বাস্ সা‘র্ঈ।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৫ আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপপঞ্জু দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আযাব।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৬। অলিল্লাযীনা কাফারূ বিরব্বিহিম্ ‘আযা-বু জ্বাহান্নাম্; অ বি”সাল্ মার্ছী।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৬ আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আযাব। আর কতইনা নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৭। ইযা য় উল্ক্ব ফীহা- সামি‘ঊ লাহা-শাহীক্বঁও অহিয়া তাফূর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৭ যখন তাদেরকে তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৮। তাকা-দু তামাইয়্যাযু মিনাল্ গাইজ্; কুল্লামা য় উল্ক্বিয়া ফীহা- ফাওজুন্ সায়ালাহুম্ খাযানাতুহা য় আলাম্ ইয়াতিকুম্ নার্যী।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৮ ক্রোধে তা ছিন্ন ভিন্ন হবার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরীরা তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোন সতর্ককারী আসেনি’?
আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৯। ক্ব-লূ বালা-ক্বদ্ জ্বা-য়ানা নাযীরুন্ ফাকায্যাব্না-অকুল্না-মা-নায্যালাল্লা-হু মিন্ শাইয়িন্ ইন্ আন্তুম্ ইল্লা-ফী দ্বোয়ালা-লিন্ কার্বী।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৯ তারা বলবে, ‘হ্যা, আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। তখন আমরা (তাদেরকে) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১০। অক্ব-লূ লাও কুন্না নাস্মা‘ঊ আও না’ক্বিলু মা-কুন্না ফী য় আছ্হা-বিস্ সা‘র্ঈ।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১০ আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের মধ্যে থাকতাম না’।
আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১১। ফা’তারাফূ বিযাম্বিহিম্ ফাসুহ্ক্বল্ লিআছ্হা-বিস্ সা‘র্ঈ।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১১ অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের জন্য।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১২। ইন্নাল্লাযীনা ইয়াখ্শাওনা রব্বাহুম্ বিল্গইবি লাহুম্ মাগ্ফিরতুঁও অআজরুন্ কার্বী।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১২ নিশ্চয় যারা তাদের রবকে না দেখেই ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বড় প্রতিদান।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৩। অআর্সিরূ ক্বওলাকুম্ আওয়িজহারূ বিহ্; ইন্নাহূ ‘আলীমুম্ বিযা-তিছ্ ছুর্দূর।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৩ আর তোমরা তোমাদের কথা গোপন কর অথবা তা প্রকাশ কর, নিশ্চয় তিনি অন্তরসমূহে যা আছে সে বিষয়ে সম্যক অবগত।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৪। আলা-ইয়া’লামু মান্ খলাক; অহুওয়াল্ লাত্বীফুল্ খর্বীর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৪ যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি জানেন না? অথচ তিনি অতি সূক্ষদর্শী, পূর্ণ অবহিত।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৫। হুওয়াল্লাযী জ্বা‘আলা লাকুমুল্ র্আদ্বোয়া যালূলান্ ফা ম্শূ ফী মানা-কিবিহা- অকুলূ র্মি রিয্ক্বিহ্; অইলাইহিন্ নুর্শূর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৫ তিনিই তো তোমাদের জন্য যমীনকে সুগম করে দিয়েছেন, কাজেই তোমরা এর পথে-প্রান্তরে বিচরণ কর এবং তাঁর রিয্ক থেকে তোমরা আহার কর। আর তাঁর নিকটই পুনরুত্থান।
আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৬। আ আমিন্তুম্ মান্ ফিস্ সামা-য়ি আইঁয়্যাখ্সিফা বিকুমুল্ র্আদ্বোয়া ফা ইযা-হিয়া তামূর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৬ যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের সহ যমীন ধসিয়ে দেয়া থেকে কি তোমরা নিরাপদ হয়ে গেছ, অতঃপর আকস্মিকভাবে তা থর থর করে কাঁপতে থাকবে?

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৭। আম্ আমিন্তুম্ মান্ ফিস্ সামা-য়ি আইঁ ইর্য়ুসিলা ‘আলাইকুম্ হা-ছিবা- ফাসাতা’লামূনা কাইফা নার্যীর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৭ যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?
আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৮। অলাক্বদ্ কায্যাবাল্ লাযীনা মিন্ ক্বব্লিহিম্ ফাকাইফা কা-না নার্কীর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৮ আর অবশ্যই তাদের পূর্ববর্তীরাও অস্বীকার করেছিল। ফলে কেমন ছিল আমার প্রত্যাখ্যান (এর শাস্তি)?

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.১৯। আওয়া লাম্ ইয়ারও ইলাতত্বোয়াইরি ফাওক্বহুম্ ছোয়া-ফ্ফা-তিঁও অইয়াকবিদন্; মা -ইয়ুম্সিকুহুন্না ইর্ল্লা রহ্মা-ন্; ইন্নাহূ বিকুল্লি শাইয়িম্ বার্ছীর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.১৯ তারা কি লক্ষ্য করেনি তাদের উপরস্থ পাখিদের প্রতি, যারা ডানা বিস্তার করে ও গুটিয়ে নেয়? পরম করুণাময় ছাড়া অন্য কেউ এদেরকে স্থির রাখে না। নিশ্চয় তিনি সব কিছুর সম্যক দ্রষ্টা।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২০। আম্মান্ হা-যাল্ লাযী হুওয়া জুন্দুল্ লাকুম্ ইয়ান্ছুরুকুম্ মিন্ দূর্নি রহ্মা-ন্; ইনিল্ কা-ফিরূনা ইল্লা-ফী গুর্রূর।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২০ পরম করুণাময় ছাড়া তোমাদের কি আর কোন সৈন্য আছে, যারা তোমাদেরকে সাহায্য করবে ? কাফিররা শুধু তো ধোঁকায় নিপতিত।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২১। আম্মান্ হা-যাল্ লাযী ইর্য়াযুকুকুম্ ইন্ আম্সাকা রিয্কাহূ বাল্ লাজ্বজু ফী ‘উতুয়িঁও অনুর্ফূ।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২১ অথবা এমন কে আছে, যে তোমাদেরকে রিয্ক দান করবে যদি আল্লাহ তাঁর রিয্ক বন্ধ করে দেন? বরং তারা অহমিকা ও অনীহায় নিমজ্জিত হয়ে আছে।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২২। আফামাইঁ ইয়াম্শী মুকিব্বান, ‘আলা-ওয়াজহিহী য় আহ্দা য় আম্মাইঁ ইয়াম্শী সাওয়িয়্যান্ ‘আলা-ছির-ত্বিম্ মুস্তাক্বীম্

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২২ যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখের উপর ভর দিয়ে চলে সে কি অধিক হিদায়াতপ্রাপ্ত নাকি সেই ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরল পথে চলে ?

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৩। কুল্ হুওয়াল্ লাযী য় আন্ শায়াকুম্ অজ্বা‘আলা লাকুমুস্ সাম্‘আ অল্ আব্ছোয়া-র অল্ আফ্য়িদাহ্; ক্বলীলাম্ মা-তাশ্কুরূন্।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৩ বল, ‘তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি এবং অন্তকরণসমূহ দিয়েছেন। তোমরা খুব অল্পই শোকর কর’।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৪। কুল্ হুওয়াল্ লাযী যারয়াকুম্ ফিল্ র্আদ্বি অইলাইহি তুহ্শারূন্।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৪ বল, ‘তিনিই তোমাদেরকে যমীনে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে সমবেত করা হবে’।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৫। অইয়াকুলূনা মাতা- হা-যাল্ ওয়া’দু ইন্ কুনতুম ছোয়া-দিক্বীন।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৫ আর তারা বলে, ‘সে ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৬। কুল ইন্নামাল্ ই’ল্মু ই’ন্দাল্লা-হি ইন্নামা য় আনা নাযীরুম মুবীন। বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৬ বল, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহরই নিকট। আর আমি তো স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৭। ফালাম্মা- রায়াওহু যুল্ফাতান্ সী-য়াত্ উজুহুল্ লাযীনা কাফারূ অক্বীলা হা-যাল্ লাযী কুন্তুম্ বিহী তাদ্দা‘ঊন্ ।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৭ অতঃপর তারা যখন তা আসন্ন দেখতে পাবে, তখন কাফিরদের চেহারা মলিন হয়ে যাবে এবং বলা হবে,এটাই হল তা, যা তোমরা দাবী করছিলে’।

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৮। কুল্ আরয়াইতুম্ ইন্ আহ্লাকানিয়াল্লা-হু অমাম্ মা’ইয়া আও রহিমানা-ফামাইঁ ইয়ুজ্বীরুল্ কা-ফিরীনা মিন্ ‘আযা-বিন্ আলীম্।
বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৮ বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি’? যদি আল্লাহ আমাকে এবং আমার সাথে যারা আছে, তাদেরকে ধ্বংস করে দেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তাহলে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে কে রক্ষা করবে’?

আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.২৯। কুল্ হুওর্য়া রহ্মা-নু আ-মান্না- বিহী অ‘আলাইহি তাওয়াক্কাল্না-ফাসাতা’লামূনা মান্ হুওয়া ফী দ্বোয়ালা-লিম্ মুবীন্। বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.২৯ বল, ‘তিনিই পরম করুণাময়। আমরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছি এবং তাঁর উপর তাওয়াক্কুল করেছি। কাজেই তোমরা অচিরেই জানতে পারবে কে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে’? আরবি উচ্চারণঃ ৬৭.৩০। কুল্ আরায়াইতুম্ ইন্ আছ্বাহা মা-য়ুকুম্ গওরন্ ফামাইঁ ইয়া’তীকুম্ বিমা-য়িম্ মা‘ঈন্।

বাংলা অনুবাদঃ ৬৭.৩০ বল,তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভে চলে যায়,তাহলে কে তোমাদেরকে বহমান পানি এনে দিবে’ ?
সুরা মুলক তেলাওয়াত সুরা মুলক তেলাওয়াত যারা খুজতে ছিলেন তাদের জন্য আজকের পোস্টটি তৈরি। আপনারা চাইলে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন। প্রতিদিন (দিনে বা রাতে যেকোনো এক সময়) সুরা মুলক মুলক তেলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নতঃ

অনেকে মনে করে, এটা রাতেই পড়তে হবে, এটা ঠিক না। কেউ রাতে পড়লে ভালো। তবে সুবিধামতো সময়ে দিনে রাতে, যেকোনো সময়েই পড়া যাবে।
“রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আলিফ লাম মীম তানজিলুল কিতাব (সুরা আস-সাজদা) ও তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক) তেলাওয়াত না করে কোনদিন ঘুমাতেন না”। সুনানে আত-তিরমিযী ২৮৯২, মুসনাদে আহমাদ ১৪২৯। শায়খ আলবানীর মতে হাদীসটি সহীহ, সহীহ তিরমিযী ৩/৬।

এই সুরাটি নিয়মিত প্রতিদিন তেলাওয়াত করলে কবরের আজাব থেকে সুরক্ষা করবেঃ আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতের বেলা তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক (সুরা মুলক) তেলাওয়াত করবে আল্লাহ তাকে কবরের আজাব থেকে রক্ষা করবেন। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর যামানায় এই সুরাটিকে আমরা “আল-মা’আনিয়াহ” বা সুরক্ষাকারী বলতাম। যে রাতের বেলা এই সুরাটি পড়বে সে খুব ভালো একটা কাজ করলো”। সুনানে আন-নাসায়ী ৬/১৭৯। শায়খ আলবানীর মতে হাদীসটি হাসান সহীহ, সহীহ আত-তারগীব ওয়াল তারহীব ১৪৭৫।

এই সুরা প্রত্যেকদিন রাতের বেলা তেলাওয়াত করলে কিয়ামতের দিন শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে ইন শা’ আল্লাহঃ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ “কুরআনে এমন একটা সুরা আছে যার মধ্যে ৩০টা আয়াত রয়েছে যেটা একজন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করবে এবং তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আর সেটা হলো তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)”। সুনানে আত-তিরমিযী ২৮৯১, সুনানে আবু দাউদ ১৪০০, মুসনাদের আহমাদ, ইবনে মাজাহ ৩৭৮৬। ইমাম তিরমিযী বলেছেন হাদীসটি হাসান, ইবনে তাইমিয়্যা বলেছেন সহীহ মাজমু ২২/২২৭, শায়খ আলবানীর মতে হাদীসটি সহীহ, সহীহ তিরমিযী ৩/৬, সহীহ ইবনে মাজাহ ৩০৫৩।

আমাদেরবাংলাদেশ.কম/রাজু

Please Share This Post in Your Social Media

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত: ২০১৮-২০২৩ © আমাদেরবাংলাদেশ.ডটকম