শহিদুল ইসলাম সাগর সাভার।। আশুলিয়ার কুন্ডলবাগ পুকুরপাড়ের সালাউদ্দিনের বাড়িতে মাকে নিয়ে থাকতেন ভাড়া সুজন। দীর্ঘদিন আশুলিয়ার ইটখোলা নামক স্থানে টাউজার গার্মেন্টস্ এ সুপারভাইজার পদে চাকরী করে আসলেও পারিবারিক সমস্যায় চাকরিচ্যুত হয় সে। এরপর বেশ কয়েকদিন চাকরীর জন্য বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে যাওয়া-আসা করতে ছিল সুজন। প্রতিদিনের ন্যায় গত ১০ই নভেম্ববর ২০১৯ইং চাকরি খুঁজতে বাসা থেকে বের হয় সে। এরপর আর বাসায় ফিরে না আসায় দুইদিন খোঁজাখুজি করে অবশেষে আশুলিয়া থানায় এসআই নাহিদের অধীনে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয় ।
যাহার নং ৯৩৯ । এরপর দীর্ঘদিন খোঁজাখুজি করেও ছেলেকে না পেয়ে পাগলের মত ছবি হাতে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন এই বিধবা মা। তিনি জানান, সুজনের জন্মের পরেই স্ট্রোক করে মারান যায় তার বাবা ।এরপর পরের বাড়িতে কাজ করে একমাত্র বুকের মানিককে লালন-পালন করে বড় করেন। বড় হয়ে মায়ের কষ্ট দেখে রাজধানীর শিল্পপল্লীতে মাকে সাথে নিয়ে কাজের সন্ধানে আসে সুজন(২৮)। এরপর মোটাুমুটি ভালই চলছিল তাদের জীবন সংগ্রামের পথ। বুকের মানিককে হারানো এই মায়ের আহাজারি যেন দেখার কেউ নেই। সুজনের মা শুকজানের অভিযোগ, বার বার পুলিশের দারস্থ হয়েও কোন সাহায্যে পাচ্ছেন না তিনি।
উল্লেখ্য, সুজনের গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরের চিরিবন্দর থানার মাজারপাড়া গ্রামে । তার বাবার নাম মৃত: ইলাহীবক্সে এবং মাতা: শুকজান বেগম।
কলিজার টুকরো সুজনের খোঁজে পাগল হয়ে রাস্তায় রাস্তায় মা রাজধানীর শিল্পপল্লী আশুলিয়ার কুন্ডলবাগ পুকুরপাড়ের সালাউদ্দিনের বাড়িতে মাকে নিয়ে থাকতেন ভাড়া সুজন। দীর্ঘদিন আশুলিয়ার ইটখোলা নামক স্থানে টাউজার গার্মেন্টস্ এ সুপারভাইজার পদে চাকরী করে আসলেও পারিবারিক সমস্যায় চাকরিচ্যুত হয় সে। এরপর বেশ কয়েকদিন চাকরীর জন্য বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে যাওয়া-আসা করতে ছিল সুজন। প্রতিদিনের ন্যায় গত ১০ই নভেম্ববর ২০১৯ইং চাকরি খুঁজতে বাসা থেকে বের হয় সে।
এরপর আর বাসায় ফিরে না আসায় দুইদিন খোঁজাখুজি করে অবশেষে আশুলিয়া থানায় এসআই নাহিদের অধীনে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয় । যাহার নং ৯৩৯ । এরপর দীর্ঘদিন খোঁজাখুজি করেও ছেলেকে না পেয়ে পাগলের মত ছবি হাতে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন এই বিধবা মা। তিনি জানান, সুজনের জন্মের পরেই স্ট্রোক করে মারান যায় তার বাবা ।এরপর পরের বাড়িতে কাজ করে একমাত্র বুকের মানিককে লালন-পালন করে বড় করেন। বড় হয়ে মায়ের কষ্ট দেখে রাজধানীর শিল্পপল্লীতে মাকে সাথে নিয়ে কাজের সন্ধানে আসে সুজন(২৮)। এরপর মোটাুমুটি ভালই চলছিল তাদের জীবন সংগ্রামের পথ।
বুকের মানিককে হারানো এই মায়ের আহাজারি যেন দেখার কেউ নেই। সুজনের মা শুকজানের অভিযোগ, বার বার পুলিশের দারস্থ হয়েও কোন সাহায্যে পাচ্ছেন না তিনি।উল্লেখ্য, সুজনের গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরের চিরিবন্দর থানার মাজারপাড়া গ্রামে । তার বাবার নাম মৃত: ইলাহীবক্সে এবং মাতা: শুকজান বেগম। নিখোঁজের সময় কাছে থাকা মুঠোফোনের নাম্বার ০১৬৪৮৮৬৪৩১১. তার মায়ের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে-০১৭৩৭৩৮১২৩১